অনাদরণীয় চাদর লুটিয়ে যায়
মৌন উপত্যকার কাঁকুরে চিন্তায়।
বাঁকুড়ার চোখে টেরাকোটা চাউনিটুকু
নিভু নিভু হলো।
সূর্য মুখে করে কাঁসাই খালে দিনের ইচ্ছামৃত্যু হলো।
যারা ছায়াতলে
একে একে ফিরে এলো সহজ সাইকেলে
মফস্বলি বাসে, পায়ে হেঁটে ।
তাদের জন্য সাজানো হলো
নক্ষত্রপুঞ্জ নির্মিত সড়ক
দুয়ারে অপেক্ষায় স্বস্তিকা চিহ্ন।
পূর্ণ ঘট, পোড়া রুটির বৃত্তি জুড়ে আহ্লাদের নারী!
আর যারা পথের হিসেবে না জেনেই
চলে গেলো কুয়াশা বিলীনে।
তাদের কান্নার অনুবাদক কই?
শেষ লাইনটা অসাধারণ।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন