তোমার কিশোরী বেলায় কবিতা দিয়েছি সব
আমার রাত-দিনের কাব্যে তোমার দুরন্ত যৌবন
তোমার ইচ্ছেগুলো যুবতী সাজতো আমার কবিতা ঘিরে।
আমার কবিতা অনুযোগ করে কোনোদিন তোমাকে না বলে নি;
যখন তুমি নিয়েছো আমার পিপার্ষাতো শরীর,
আমার মনের চন্দন
অতি সযত্নে মনের দেরাজে পাট করে তুলে রেখেছিলাম
সবকিছুই সানন্দে গ্রহন করেছিলে তুমি।
তোমাকে লুকোতে পারি মনের গভীরে থাকা কথা,
সারা অঙ্গের আস্বাদন শৃঙ্গারে নিঙড়ে নিয়েছো তুমি;
আমার জিহ্বার স্বাদ, কেশের ঘ্রাণ....
ওষ্ঠের সম্পৃক্ত চুম্বন,বক্ষের সুধারস....
এমন কি নিঃসাড়িত যৌবনের জৈব ক্ষরণ, সবই।
নিষেধের ঘেরাটোপে ঘিরে রাখি নি কখনোও,
আমার আমিত্বকেও বিসর্জন দিয়েছি তোমার মন সমুদ্রের ঢেউয়ে,
তোমার তনু-মনের রূপ-রস-গন্ধের স্বাদে বিভোর হয়েছি বহুরূপে বহুবার;
তোমার মধুর স্পর্শ সিক্ত করতো মন।
আজও আমার আশরীর জুড়ে লেগে আছে তোমার স্পর্শ
আজীবন মনের গভীরে জেগে থাকবে সেই অসীম ক্ষুধা।
লেখাটা বেশ। অজস্র বানান ভুল কবিতার মান ক্ষুণ্ণ করছে।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন