আগুন বলেছিলো তার আঁচ কতখানি
তবুও এককোণে যত্নের শীতল সুতোয়
সর্বজয়া বুনে চলে সম্পর্ক অনন্য নকশা
একঘর সোজা একঘর উল্টো...
তারপর কখন যে থামে হাত শেষ গিঁটে
পড়ে থাকে মায়াস্মৃতি সময়ের ভাঙাঘট
সুতো ছিঁড়ে ডেকে নেয় গনগনে চিতাবহ্নি!
ওই হরিধ্বনিতেই কি বৈতরিণী পার?
নাকি মায়ার কাপে চুমুক বারবার-
সন্ধ্যা নামলে, এবার বাসায় ফেরার সময়
কাকটা জানে পালা কখন শোকগান হয়!
একথা ভাবতে ভাবতেই রাতের নিঃস্ব হাত
বোনা চাদর গায়ে নির্বাণ খোঁজে সর্বজয়া
একঘর সোজা একঘর উল্টো...।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন