কাকভোরে পরিষ্কৃত গোয়াল-গোময়
বাসিভাঙ্গা ছড়ায় রাঙানো ঘরদোর,
একবেলা ঢেঁকিতে কুটে নিয়ে ধান
দুপুরের বিশ্রামে গালভরা পান।
সান্ধ্য আড্ডায় গাজন ভাসানের গানে
মনঃপ্রাণ ভেসে যায় খুশির প্লাবনে,
দুঃখের বারমাস্যা, বেড়াভাঙ্গা ঘর-
দক্ষিণায়নেও লহর তোলে আনন্দ আখর।
বহমান দিনগুলি বয়ে যায় ভিন্ন খাতে,
বদলায় টীকা-টিপ্পনী দিবসে ও রাতে
অন্বয় বিশৃঙ্খল, ভাষ্য দূষিত ব্যাসকূটে।
খেই হারিয়ে শূন্যে গণেশরা মাথা কোটে।
অধুনা এসব কিনাঙ্কিত পাঠ্যসূচী।
অর্বাচীনে ধ্যানমগ্ন, প্রাচীনে অরুচি,
ব্রতী উপাংশু জপে জড়িয়ে স্বার্থ নির্মোক।
কেদারখণ্ড ভেঙ্গে কে হবে বেকুব উদ্দালক?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন