হকারদের ফুসফুস থেকে আসছে গরম ধোঁয়া
উপচে পড়ছে অন্তর্বর্তী শোক,
ঘামভেজা গেঞ্জির গন্ধে চনমন করছে খিদে,
শোকের হাঁড়িতে সিদ্ধ হয় আপোষহীন কিংবদন্তি।
বেঁচে থাকার নগরে ঈশ্বর গড়াগড়ি খায়
অস্তিত্বের সংকট নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে পাড়া,
ঋণ ভারে জর্জরিত আমাদের বেঁচে থাকা;
পিতার শ্বাসকষ্টে লেখা আছে ভ্রষ্টাচারের দর্শন
অসহায় খাঁ খাঁ গিলে নেয় বিষন্ন দুপুর।
খিঁচুড়ীর থালায় হাবুডুবু খায় বাল্যকাল,
পরিচয় লিপি খুঁজে দেখি আমি হকারের বংশধর।
একটা শ্রেণির যন্ত্রণাকে তুলে ধরল কবিতাটা। বেরিয়ে এল চরম আর্তনাদ। বেশ লাগল।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন